অনলাইনে জমির খতিয়ান বা পর্চা ডাউনলোড করার নতুন নিয়ম-২০২৩ । eporcha govt bd ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে। আপনারা যারা অনলাইনের মাধ্যমে জমির পর্চা ডাউনলোড করতে চাচ্ছেন? কিভাবে ডাউনলোড করতে হয় সে বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? অনলাইনের মাধ্যমে জমির খতিয়ান বা পর্চা কিভাবে ডাউনলোড করবেন সে বিষয় নিয়ে চিন্তিত। তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি শুধু আপনাদের জন্য।
অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন যে জমির পর্চা তোলার নিয়ম সম্পর্কে আমরা জানিনা। এই বিষয়ে আমাদের জানিয়ে দিন। আর তাই আপনাদের দিক বিবেচনা করে সব প্রশ্নের উত্তর আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন ইনশাল্লাহ।
বাংলাদেশের একটি জনবহুল ঘনবসতিপূর্ণ দেশ। যে হারে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে সে হারে জমির পরিমাণ খুবই কম। দিন দিন জনসংখ্যা বৃদ্ধির চাপ এতটাই যে, আবাদি জমিগুলো পর্যন্ত মানুষ বসতভিটা তৈরি করে ফেলছে। আপনারা সকলে অবগত আছেন যে, বাংলাদেশের আয়তন হচ্ছে ১ লক্ষ ৪৭ হাজার ৫৭০ বর্গ কিলোমিটার। যা অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের আয়তন খুবই নগণ্য। আর যে হারে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে সে হারে আমরা খাদ্যের যোগান দিতে মোটামুটি হিমশিম খেয়ে যাচ্ছি।
আপনারা লক্ষ্য দিলে দেখতে পারবেন যে, বাংলাদেশের বিভিন্ন থানা গুলোতে কিংবা গ্রাম পর্যায়ের বিচারশালায় জমি নিয়ে নানারকম দেওয়ানী মামলা এবং বেশিরভাগই ফৌজদারি মামলা হয়ে থাকে। তার একটাই কারণ আর সেটা হচ্ছে জমি জায়গা নিয়ে। কিছুদিন আগে যে জমির মূল্য স্বাভাবিক ছিল। আর বর্তমানে তা অস্বাভাবিক হারে জমির মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর প্রধান কারণ হচ্ছে যে জনসংখ্যা বৃদ্ধি। আর এই জমি জায়গার লোভ যে কেউ সামলাতে পারে না। আর তাই তো দেখা যায় যে নিজ আত্মীয়র মধ্যে নানারকম খুনখারাবি মামলা হামলা হয়ে যাচ্ছে।
জমি সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য জেনে রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর আমরা জমি সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য আমরা আমাদের ওয়েবসাইট এ মাধ্যমে আপনাদের সামনে শেয়ার করি। যাতে করে আপনারা জমি সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য পেয়ে উপকৃত হতে পারেন। আপনারা যারা ই পর্চা সম্পর্কে জানেন না তারা এখানে ক্লিক করবেন।
আরো জানতে ক্লিক করুন
অনলাইনে ই-পর্চা বা খতিয়ান দেখুন | অনলাইনে জমির খতিয়ান বা পর্চা ডাউনলোড করার নতুন নিয়ম-২০২৩ । eporcha govt bd
আপনারা যারা অনলাইনের মাধ্যমে ই-পর্চা বা খতিয়ান দেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। তারা নিশ্চয়ই এ বিষয়টি সম্পর্কে জানতে পারবেন।
আপনার কাছে অবশ্যই একটি স্মার্টফোন রয়েছে। আরে স্মার্টফোনের মাধ্যমে আপনারা খুব সহজেই অনলাইনের মাধ্যমে ই-পর্চা বা খতিয়ান দেখতে পারবেন। আর এক্ষেত্রে আপনার কিছু তথ্য জানা লাগবে আর সেটি হচ্ছে আপনার খতিয়ান নম্বর এবং দাগ নম্বর। বর্তমান সময়ে ভূমি অফিসে ছোটাছুটি করে ঘরে বসেই অনলাইন এর মাধ্যমে হাতে থাকা স্মার্টফোনটি ব্যবহার করে খুবই সহজ উপায়ে জমির পর্চা বের করে নিতে পারবেন। বাংলাদেশ ভূমি মন্ত্রণালয় কর্তৃক ই ভূমি নামক একটি ওয়েবসাইট পরিচালিত করে আসছে শুধুমাত্র জনগণকে সঠিক পরিষেবা দেওয়ার জন্য।
মানুষজন বিভিন্ন কারণে কিংবা বিভিন্ন প্রয়োজনে জমির পর্চা বা খতিয়ান দেখতে চান। আর তাদের ভোগান্তি দূর করে খুবই সহজ উপায় অনলাইনের মাধ্যমে ই-পর্চা বা খতিয়ান গুলো দেখার সুযোগ রয়েছে।
আপনাকে আপনার একটি ফোনের ব্রাউজার ওপেন করতে হবে। আর সার্চ অপশনে লিখতে হবে eporcha.gov.bd। আর প্রথমে আপনার চাহিদাকৃত ওয়েবসাইটটি চলে আসবে এবং এই ওয়েবসাইটের ভেতরে প্রবেশ করতে হবে। আর ইউ সেটের একটু নিচের দিকে গেলে সেখানে কয়েকটি অপশন দিতে পারবেন এবং অপশন গুলোর মধ্যে খতিয়ান অপশনটি সিলেক্ট করতে হবে।
জমির পর্চা বের করার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য | অনলাইনে জমির খতিয়ান বা পর্চা ডাউনলোড করার নতুন নিয়ম-২০২৩ । eporcha govt bd
অনলাইনের মাধ্যমে যদি আপনারা জমির মালিকানা যাচাই কিংবা জমির পর্চা ডাউনলোড করতে চান তাহলে অবশ্যই কিছু তথ্য দিয়ে আপনাকে সাহায্য করতে হবে। আর এই তথ্যগুলো আবেদন করার পূর্বে আপনাকে জেনে নিতে হবে।
১। জমির সঠিক স্থান নির্ধারণ করতে হবে, প্রথমে আপনাকে বিভাগ, জেলা, উপজেলা এবং পরবর্তীতে মৌজার নাম।
২। দাগ নম্বর, জমির মালিকানা নাম অথবা খতিয়ান নম্বর।
৩। জমির পর্চার নাম জানা থাকতে হবে।
৪। ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার এবং সঠিক জন্ম তারিখ সম্পর্কে।
৫। যেকোনো একটি সচল মোবাইল নম্বর প্রদান করতে হবে।
৬। জমির বিভিন্ন পর্চার অর্থ প্রদান করার জন্য upay or ekPay অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে।
অনলাইনের মাধ্যমে জমির পর্চা ডাউনলোড করার নিয়ম ২০২৩ | অনলাইনে জমির খতিয়ান বা পর্চা ডাউনলোড করার নতুন নিয়ম-২০২৩ । eporcha govt bd
অনলাইনে জমির পর্চা ডাউনলোড করার জন্য আপনাকে প্রথমেই https://eporcha.gov.bd/ এই লিংকে ক্লিক করতে হবে। এবং সেখানে বিভিন্ন মেনু দেখতে পারবেন সেখান থেকে আপনাকে খতিয়ান অপশনটি সিলেক্ট করতে হবে। পরবর্তীতে খতিয়ান নির্বাচন করে বিভাগ সিলেক্ট করুন, জেলা সিলেক্টেড করুন, উপজেলা সিলেক্ট করুন, মৌজা সিলেক্ট করুন এবং পরবর্তীতে আপনার খতিয়ান নং উল্লেখ করুন। আর পরবর্তীতে অনুসন্ধান বাটনে ক্লিক করলেই আপনার জমির পরটি ডাউনলোড হয়ে যাবে।
উপরে তথ্যটিতে আমরা জানিয়েছি যে, জমির পর্চা বের করার জন্য খতিয়ান নং ব্যবহার করে জমির পর্চা বের করার সহজ নিয়ম। তবে খতিয়ান নাম্বার ছাড়াও কিন্তু জমির দাগ নম্বর, মালিকের নাম, পিতা/স্বামীর নাম, খতিয়ান নম্বর দিয়ে জমির পর্চা ডাউনলোড করা যায়।
যেহেতু আমরা উপরে থাকতে খুবই সংক্ষিপ্তভাবে আপনাদের জানিয়েছি কিভাবে জমির পর্চা ডাউনলোড করবেন তা নিয়ে। আর যদি আপনাদের বুঝতে কষ্ট হয় তাহলে বিস্তারিত আরো তথ্য তুলে ধরলাম এখানে ছবির মাধ্যমে বর্ণনা করা হলো। যার মাধ্যমে আপনারা খুব সহজেই জমির পর ডাউনলোড করতে পারবেন তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক।
অনলাইনে জমির পর্চা বের করার সহজ নিয়ম ২০২৩ | অনলাইনে জমির পর্চা ডাউনলোড করার নিয়ম 2023 | অনলাইনে জমির খতিয়ান বা পর্চা ডাউনলোড করার নতুন নিয়ম-২০২৩ । eporcha govt bd
আমরা এই পর্যায়ে কিভাবে আপনারা অনলাইনে জমির পর্চা বের করবেন সে বিষয়টি খুবই বিস্তারিত এবং সহজভাবে আপনাদের বোঝাবো। আপনি যদি আমাদের এই স্টেপগুলো ফলো করেন তাহলে আপনারা খুব সহজেই জমির পর্চা ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। তাহলে চলুন শুরু করা যাক
👉 পদ্ধতি ১: eporcha.gov.bd লিখে সার্চ করুন।
আপনি যদি জমির পর্চা ডাউনলোড করে নিতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমে যেকোনো একটি ব্রাউজার ওপেন করে নিতে হবে। আর সেখানে গিয়ে আপনাকে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট eporcha.gov.bd লিখে সার্চ করতে হবে। এবং এই ওয়েবসাইটের ইন্টারফেস এ ঢুকতে হবে। নিচে উল্লেখিত ইন্টারফেস এর মত একটি ইন্টারফেস দেখতে পারবেন যা ই পর্চা অফিশিয়াল ওয়েবসাইট।
👉পদ্ধতি ০২: খতিয়ান অপশন নির্বাচন করুন
eporcha.gov.bd উল্লেখিত ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর আরেক ইন্টারফেস দিতে পারবেন।
আমরা খুবই সুন্দরভাবে এবং সহজভাবে ছবির মাধ্যমে উপস্থাপন করছি। এখানে আপনারা বামে একটি মেনু দিতে পারবেন লেখা রয়েছে (খতিয়ান) আর এই অপশনে আপনাকে ক্লিক করতে হবে। পরবর্তী ধাপের জন্য বিস্তারিত তথ্য জানতে আমাদের সাথেই থাকুন।
👉পদ্ধতি ০৩ : খতিয়ান টাইপ নির্বাচন করুন
আপনারা অনেকেই জানেন কিংবা জানেন না তাদের উদ্দেশ্যে বলতেছি খতিয়ান কিন্তু অনেক প্রকার হয়েছে। আর বাংলাদেশের মোট আট প্রকারের খতিয়ান পরিচালিত রয়েছে। আমরা নিচে ৮ প্রকার খতিয়ান সম্পর্কে বলা রয়েছে। আপনি যে খতিয়ানটি সিলেক্টেড করতে চাচ্ছেন তা সিলেক্ট করুন। এরপর বিভাগ, জেলা, উপজেলা এবং মৌজা নির্বাচন করুন।
- বিএস খতিয়ান
- আর এস খতিয়ান
- বি আর এস খতিয়ান
- সি এস খতিয়ান
- এস এ খতিয়ান
- পেটি খতিয়ান
- দিয়ারা খতিয়ান
- নামজারি খতিয়ান
উপরের খতিয়ান টাইপ গুলো নির্বাচন করুন যে খতিয়ান দেখতে চাচ্ছেন কিংবা কার নামে রয়েছে সেটি দেখতে চাচ্ছেন সেই খতিয়ান টাইপ করি সিলেক্টেড করুন। আর বেশিরভাগই আরএস খতিয়ান হয়ে থাকে আর তাই আমরা আর.এস খতিয়ান সিলেক্টেড করব এবং কিভাবে চেক করব সেটি দেখব। পরবর্তী ধাপের জন্য বিস্তারিত তথ্য পূরণ।
👉পদ্ধতি ০৪: পর্চা অনলাইন ও সার্টিফাইড কপি যাচাই করুন সহজ নিয়মে
ওপরে আপনি যে খতিয়ান নং ব্যবহার করছেন এবং সেই খতিয়ান নাম অনুযায়ী আপনার খতিয়ান নাম্বার কত সেটি জমির মালিক ও দখলদারকে সেটিও দেখতে পারবেন যেমনটি আমরা নিম্নে উল্লেখিত ছবি র মতো উপস্থাপন করছি। আর এই পর্যায়ে আপনি জমির সার্টিফাইড কপি ও জমির পর্চা ডাউনলোড করার জন্য আবেদন করতে হবে।
জমির পর্চা বা সার্টিফাইড কপি আবেদন করার জন্য আবেদন বাটনে ক্লিক করুন।
👉পদ্ধতি ০৫: জমির পর্চা অনলাইন ও সার্টিফাইড কপির জন্য ফি প্রদান করুন
অনলাইন থেকে জমির পর্চা বা সার্টিফাইড কপি কিংবা অনলাইন কপি ডাউনলোড করার জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণে অর্থ প্রদান করতে হবে। তবে আপনি যদি আরএস খতিয়ান যাচাই করতে চান তাহলে আপনি তা ফ্রিতে ই আরএস খতিয়ান বা জমির পর্চা ডাউনলোড করতে পারবেন। আপনাকে আর এস খতিয়ান ডাউনলোড করার জন্য কোনরকম ফি প্রদান করতে হবে না। কিন্তু অন্যান্য খতিয়ান গুলো ডাউনলোড করার জন্য অবশ্যই আপনাকে অর্থ প্রদান করতে হবে।
আর এই ধাপে আপনাকে জমির পর্চা সার্টিফাইড কপি ডাউনলোড করার জন্য কিছু তথ্য প্রদান করতে হবে যেমন: আপনার নাম ভোটার আইডি কার্ড নম্বর, মোবাইল নম্বর, জাতীয় পরিচয় পত্র অনুযায়ী আপনার জন্ম তারিখ ঠিকানা ইত্যাদি প্রদান করতে হবে।
এখানে দুটি অপশন পাবেন প্রথমদিকে একটি হচ্ছে অনলাইন কপি আরেকটি হচ্ছে সার্টিফাইড কপি আপনি যদি এখান থেকে অনলাইন কপি ডাউনলোড করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে কোন এক্সট্রা অর্থ প্রদান করতে হবে না।
তবে সার্টিফাইড কপি ডাউনলোড করার জন্য অবশ্যই আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণের অর্থ অর্থাৎ ৫০ টাকা প্রদান করতে হবে। তাই আপনি জমির পর্চা সার্টিফাইড কপি ডাউনলোড করার আগেই প্রথমে নির্বাচন করে নিবেন অনলাইন কপি ডাউনলোড করবেন নাকি সার্টিফাইড কপি ডাউনলোড করবেন সেটি সম্পর্কে।
জমির পর্চা সার্টিফাইড কপি নেওয়ার জন্য আপনাকে ekPay or upay একাউন্টের মাধ্যমে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ প্রদান করতে হবে।
👉পদ্ধতি ০৬: খতিয়ান কপি ডাউনলোড করুন সহজ নিয়মে
ওপরে উল্লেখিত ফর্মে ব্যক্তিগত সকল তথ্য এবং নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ প্রদান করার পর আপনাকে জমির পর্চা একটি অনলাইন কপি অথবা সার্টিফিকেট কপি দেওয়া হবে আর সেটি আপনি খুব সহজে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আপনি যদি জমির পর্চা অনলাইন কপি ডাউনলোড করতে চান তাহলে অনলাইন কপিতে উপরের লেখা থাকবে অনলাইন কপি সার্টিফিকেট কপি হিসেবে ব্যবহারযোগ্য কখনোই হবে না। আর সার্টিফিকেট কপিতে এরকম কোন জল ছাপা থাকবে না।
জমির পর্চা ডাউনলোড বাংলাদেশ | অনলাইনে জমির খতিয়ান বা পর্চা ডাউনলোড করার নতুন নিয়ম-২০২৩ । eporcha govt bd
বাংলাদেশে বসে কিভাবে জমির পর্চা ডাউনলোড করবেন সে সম্পর্কে আমরা উপরে আলোচনা ইতিপূর্বে করছি। আর যেহেতু এটা অনলাইন মাধ্যম অনলাইনে মাধ্যমে আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতীয় জমির পর্চা ডাউনলোড করার জন্য অনলাইনে সার্চ করে আর পশ্চিমবঙ্গ লিখে আর যারা বাংলাদেশ থেকে পর্চা ডাউনলোড করতে চাচ্ছেন তারা জমির পার্সেন্ট ডাউনলোড বাংলাদেশ লিখুন।
এজন্য আপনারা যারা বাংলাদেশ থেকে জমির পর্চা দেখতে চাচ্ছেন তারা আমাদের নিবন্ধনে দেখানো স্টপ গুলো ফলো করুন এবং খুব সহজেই জমির পর্চা ডাউনলোড করুন।
জমির খতিয়ান জমির ছবি, জমির পর্চার ছবি / image ,জমির পর্চা ছবি | অনলাইনে জমির খতিয়ান বা পর্চা ডাউনলোড করার নতুন নিয়ম-২০২৩ । eporcha govt bd
আমাদের মধ্যে অনেকে রয়েছেন যারা জমির পর্চা চিনেন না বা খতিয়ান এর ছবি দেখতে চান তাদের জন্য জমির পর্চা ও জমির খতিয়ান পর্চা ছবি ইমেজ জমির পর্চার ছবি নিচে দেওয়া হল এখান থেকে আপনারা জমির পর্চা দেখে নিতে পারবেন।
জমি সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর জেনে নিন:
জমির পর্চা কি?
অনেকেই রয়েছে যারা জমির জমির পর্চা কি? এ সম্পর্কে জানে না। জমির পর্চা হচ্ছে জরিপের সময় রেকর্ড বা খতিয়ান প্রস্তুত করে সেই খরসা খতিয়ান একটি অনুলিপি যখন ভূমি মালিককে দেওয়া হয় সেই অনুলিপিকেই বলা হয় জমির পর্চা বা খতিয়ান।
জমির পর্চা কিভাবে বের করব?
দুটি পদ্ধতিতে আপনারা জমির পর্চা বের করতে পারবেন। জমির পর্চা অনলাইন কপি এবং ডাগ যোগে জমির সার্টিফাইড কপি। জমির পর্চা উঠানোর ম্যানুয়াল পদ্ধতি হচ্ছে খতিয়ান নাম্বার এবং জমির দাগ নম্বর নিয়ে সেটেলমেন্ট অফিসে যোগাযোগ করে পর্চা তলা। আর এই সেটেলমেন্ট থেকে পর্চা তলাতে আপনাকে ১০০ টাকা খরচ করতে হবে।
অনলাইনের মাধ্যমে সার্টিফাইড করছে eporcha.gov.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে উঠানো যাবে। সার্টিফাইড জমির পর্চা তোলার জন্য আপনাকে ফি প্রদান করতে হবে ৫০ টাকা। তবে অনলাইনে কপি ওটাতে কোনরকম অর্থ প্রদান করতে হবে না।
সর্বশেষ: আমরা আশাবাদী যে আমাদের এই ওয়েবসাইটের সকল তথ্য আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আমরা এটাও জেনে খুশি হব যে, আপনি আমাদের ওয়েবসাইটের প্রতিটি বিষয়ে সম্পর্কে জেনেছেন এবং সে অনুযায়ী আপনাদের বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে ধারণা হয়েছে। আজকে আমরা যে বিষয়টি সম্পর্কে আলোচনা করছি তাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি আমাদের ওয়েবসাইটের একজন নিয়মিত ভিজিটর হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ। মানুষ মাত্রই ভুল যদি কোনরকম ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন ধন্যবাদ।